
জোছনা ও জননীর গল্প
বুক রিভিউ:আবু সাঈদ
যশোর বিঙ্গান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
জোছনা ও জননীর গল্প বিখ্যাত কথা সাহিত্যক হুমায়ন আহমেদের লেখা অসাধারন মুক্তিযোদ্ধা ভিত্তক উপন্যাস। এ উপন্যাসটি জননীর বুকে জন্ম নেওয়া তার বীর সন্তানদের রক্তগাথার গর্বিত ইতিহাস।উপন্যাসে আসমানী যেমন সন্মতান ধারন করেছে তেমনি মাতৃজননী ও নতুন প্রজন্মকে ধারন করেছে।আমাবস্যা ছেয়ে গিয়েছিলো আমাদের প্রিয় মাতৃভুমির বুকে। দুই কালের আধারের ছিকল আরো ঘন হয়ে ছেয়ে গেছিলো সারাদেশের বুকে।দীর্ঘ নয় মাস জনমনে ছিলো শাহেদ, মরিয়ম,আসমানী, রুনির মতো জনমনেও ছেয়ে ছিলো অসহায়ত্ব আগঙ্ক,জনবিছিন্নতা।শেখ মুজিবর রহমান যার ভাষনে মুক্ত আকাশ কাপতো এক কবরের মতো ঘর করে পুরে রেখেছিলো পাক বাহিনী। আসমানী ,রুনি,শামসুর রহমানরা বাস্তুুহীন হয়ে পরিজনহীন হয়ে পড়েছিলো আশ্রয়কেন্দ্র গুলোতে। কি এক অসহায়ত্বের জীবন!প্রিয় জননীর বুকের অনিশ্চয়তার আধার কাটাতে তাী বিপ্লবী সন্তানেরা নায়মুরের মতো কলম ঋুড়ে স্টেনগান হাতে নিয়ে এক মানচিত্র একেছে।শাহেদের পথচলা ও জননীর এই আধার কালো সময়ে।নয়মাসের বিপ্লবী রক্তরক্ষনের পর এক জোছনার আলো ভীমড়ি খেয়ে পড়ছে।সে আলো আধার ভেদ করা মুক্তির আলো। স্বাধীনতার জোছনা জ্বলেছে দীর্ষ নয় মাস পর। এ আলোতে ইরতাজউদ্দিনের মতো ধর্মান্ধ মানুষও অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ধারন করে বিপ্লবী হয়েছে। এক দুখী জননীর বুকে আজ বিজয়ের জোছনার আলো
0 Comments